শি’ক্ষকের যৌ;ন হে;নস্থার জেরে অপমানে কলেজ ছেড়ে দিলেন ই’ঞ্জিনিয়ারিং প’ড়ুয়া এক ছাত্রী।
ভা;রতের প’শ্চিমবঙ্গের পশ্চিম বর্ধ’মানের ন’জরুল সেন্টেনারি প’লিটেকনিক ক’লেজে এমন ঘটনা ঘ’টেছে।
গেল বছর অক্টোবরে শি’ক্ষকের বি’রুদ্ধে যৌ;ন হ’য়রানির অ;ভিযোগ জা’নিয়েছিলেন ওই ছাত্রী।
গত ৮ অ’ক্টোবর ইঞ্জি’নিয়ারিংয়ের ওই ছাত্রী ক’লেজ ও কা’রিগরি শিক্ষাদপ্তরে লিখিত অ’ভিযোগ জানান। বলেন, শুরু থেকেই তাকে ‘টা’র্গেট’ করেন শি’ক্ষক অভিষেক বেরা।
ওই তরুণী জা’নান, ‘কলেজে নানা উ’ছিলায় আমাকে স্পর্শ করেন স্যার। খুব খা’রাপভাবে তাকান। যৌ;নতার কথা বলেন।
শুরুতে আমি হো’স্টেলে থাকতাম। রাতে একদিন ফোন করে প্রে’মের প্রস্তাব দেন। দিদিদের প’রামর্শে স্যারের নম্বর আমি ব্লক করে দিই।
ভয়ে আমি হো’স্টেল ছেড়ে মেসে থা’কতে শুরু করি।’ তবে এতেও যৌ;ন হে’নস্তা বন্ধ হয়নি।
সে;মিস্টার পরীক্ষায় শিক্ষক অ’ভিষেক বেরা পুনরায় অ’সদাচার করেন। নিজের ক্ষ’মতা জাহির করে ওই ছা’ত্রীকে শেষ বেঞ্চে বসতে বাধ্য ক’রতেন।
পরীক্ষা চ’লাকালীন চটুল কথা ব’লতেন। এদিকে প্র’তিষ্ঠানটির আইসিসি (ইন্টার্নাল কমপ্লেন কমিটি)-র রি’পোর্টে দোষী সা’ব্যস্ত হন শি’ক্ষক।
শি’ক্ষককে সা’সপেন্ড করা হয়। ক;রোনা স’তর্কতায় এখনও রাজ্যের সমস্ত শি’ক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। কিন্তু রে’জিস্ট্রেশন চলছে।
তবে ওই ছাত্রী নতুন শি’ক্ষাবর্ষে রেজিস্ট্রেশন ক’রেননি। কলেজের ভা’রপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ফারুক আলী সম্প্রতি ছা’ত্রীকে ফোন ক’রেছিলেন। তাকে ওই ছাত্রী জা’নিয়েছেন, ওই ক’লেজে তিনি আর যা’বেন না।
জানা গেছে, অ’ভিযুক্ত শি’ক্ষককে ওই ক’লেজে আবার ফে’রানোর সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। তা জানার পরেই ওই ছাত্রী ক’লেজ ছাড়ার সি’দ্ধান্ত নিয়েছেন। উল্লেখ্য, বা’রুইপুর এবং জ’লপাইগুড়ি প’লিটেকনিকেও আগে একই ঘটনা হয়েছে।